নব্যমূখোশ বাহিনী বনাম সংস্কার বাহিনী লড়াই,পরিশেষের সেনাবাহিনীর লাভ।

নব্যমূখোশ বাহিনী বনাম সংস্কার বাহিনী লড়াই,পরিশেষের সেনাবাহিনীর লাভ।
প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার চেয়ে প্রাকৃতিক শিক্ষা বড় বলে বিবেচিত হলেও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে তা উল্টো। একজন দক্ষ পরিচালক বা কমান্ডার বা বিচারক হতে হলে- সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় বিষয়ে সক্ষমতা জ্ঞান থাকতে হয়। 
যে কোন রাষ্ট্রে দল গঠন করার আগে লক্ষ্য থাকতে হবে, দল কেন গঠন করা হবে? দল গঠন করার লক্ষ্য – উদ্দেশ্য কি? দল গঠন করার লক্ষ্যে সাধারণ জনগণের কুফল না সুফল বয়ে আনবে? শুধু মন চাইলো শাসক গোষ্ঠী সরকারের সাথে আততঃ করে দল গঠন করা যায়না। 
বিচ্ছিন্নবাদী যে সমস্ত উপদল পৃথিবীর ইতিহাসে গঠন করা হয়েছে, কোন দল বেশি দিন টিকতেপারিনি। কোন না কোন সময় ধ্বংস অনিবার্য। 
তদ্রূপ পার্বত্য চট্টগ্রামের বুকে যে সমস্ত উপদল রয়েছে, সময়ের পরিপ্রেক্ষিত কালে নিচ্ছিন্হ করা হবে।
নব্যমূখোশ বাহিনীর তরু, রনয় এদের শিক্ষাগত যোগ্যতা কি আছে? এদের জ্ঞান অভাবের কারণে আজ পুরো জুম্ম জাতি ধ্বংসের মূখী।
তাই এখন তারা নিজেরা নিজে কামরা- কামরি করতেছে।
বিহার ( কিয়াঙ) এ থাকা কুত্তাদের মত হয়ে গেছে।
অবশেষে, নীরহ জনগনের উদ্দেশ্যে বলবো- আপনারা ধৈর্য্য ধরুন, সময় ঘনিয়ে আসছে- বেশি দিন নেই, না হয় করবো- না হয় মরবো।
সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের সাথে থাকার জন্য,জয় হোক ইউপিডিএফ। 
ছবি(নব্যমূখোশ বাহিনী বনাম সংস্কার বাহিনী কামড়া কামড়ি)

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *