প্রতি বছর অক্টোবরের চতুর্থ রোববার বিশ্বের বিভিন্ন দেশে উদযাপন হয় শাশুড়ি দিবস। ১৯৩৩ সালের ৫ মার্চ যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের আমারিলোতে স্থানীয় একটি পত্রিকার সম্পাদক প্রথম শাশুড়ির দিবস উদযাপন করেন।
এক গবেষণায় দেখা গেছে, ৫০ শতাংশের বেশি মার্কিনির কাছের বন্ধু হলেন তাদের শাশুড়ি। তারা মনে করেন, শাশুড়ি সবসময় তাদের সমর্থন করেন, ভালোবাসা দেন। পারিবারিক কলহসহ যেকোনো কিছুতে তারা নিরপেক্ষ বিচার-বিবেচনা দিয়ে সম্পর্ক জোড়া লাগানোর চেষ্টা করেন। তাই শাশুড়ির প্রতি সম্মান সম্পর্ক আরও সতেজ করে তুলতে পারে।
গুরুজনরা বলেন, শাশুড়িকে সম্মান করা প্রত্যেকের দায়িত্ব। সবারই উচিৎ সে দায়িত্ব পালন করা। তাই আজ শাশুড়িকে শুভেচ্ছা জানান, প্রশংসা করুন। যাদের বিয়ের কথা চলছে তারাও হবু শাশুড়িকে শুভেচ্ছা জানাতে পারেন। তাকে চমক দিতে পারেন পছন্দের উপহার দিয়ে। বেড়াতে নিয়ে যেতে পারেন তার প্রিয় জায়গায়। এতে সম্পর্ক সুন্দর হবে।
শুধু বউ কেন, শাশুড়িকে উপহার দেবেন পুরুষরাও। তাদের উচিত, শাশুড়িকে সম্মান জানিয়ে তার পছন্দের বিষয়টি জেনে নেওয়া, এরপর একসঙ্গে উদযাপন।